শহরের বাজার, পাড়া-মহল্লার মুদি দোকান—সব জায়গায়তেই চিনিগুঁড়া নামে পোলাওয়ের চাল বিক্রি হচ্ছে। অথচ চিনিগুঁড়া জাতের ধান এখন অনেকটাই বিলুপ্তির পথে।
‘এক নম্বর চিনিগুঁড়া’, ‘দুই নম্বর চিনিগুঁড়া’ এমনকি ‘তিন নম্বর চিনিগুঁড়া’ তকমা লাগিয়ে দোকানিরা পোলাওয়ের চাল বিক্রি করে থাকেন। এভাবে চিনিগুঁড়া নামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি হচ্ছে আতপ চাল। রন্ধনবিশারদদের মতে, এসব চালে রান্না করা পোলাও খেতেও সুস্বাদু হয় না। আবার এর ভাতও বেশ নরম হয়ে যায়।
সবুজ উদ্যোগ আবার এসব বিষয় আপোষ করে না। তাই আপনাদের কথা মাথায় রেখে চলে যায় দিনাজপুরে চিনি গুড়ার উদ্দেশ্যে।
সেখান থেকে সরাসরি চাষীদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করে, এবং নির্ভরযোগ্য পরিচিত লোকের রাইস মিল খুঁজে বের করে সবুজ উদ্যোগ। যেখানে চালকে কোন প্রকার ছাটা বা কাটা হয়নি ও কোন প্রকার কেমিক্যাল বা ইউরিয়া মেশানো হয়নি, একেবারে বাছাই করা আসল চিনিগুড়া চাল।
আসল চিনিগুঁড়া চালের ধরনঃ
চিনিগুঁড়া জাতের ধান থেকে সুগন্ধি চাল পাওয়া যায়। অগ্রহায়ণ বা নভেম্বর মাসে এর ধান কাটা হয়ে থাকে। প্রক্রিয়াজাতের পর ডিসেম্বরের দিকে চিনিগুঁড়া চাল বাজারে আসে। নতুন অবস্থায় এই চালে বেশ সুগন্ধ থাকে। তবে যত পুরোনো হতে থাকে, এর ঘ্রাণের মাত্রা কমতে থাকে তবে পুরনো চাল ভাতে বাড়ে।
চিনিগুরা চাউল ১ কে.জি
- Product Code: 507
- Availability: 1000
-
BDT120.00/-
- Ex Tax: BDT120.00/-